নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন কার্যকরে সরকারকে বাধ্য করতে গণতান্ত্রিক শক্তির প্রতি আহ্বান

murder-03

 

বাংলাদেশ – 

পুলিশের দেয়া প্রস্তাবের সমালোচনা

নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ)
আইন কার্যকর করতে হবে

জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল

জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল সভাপতি বদরুদ্দীন উমর ও সম্পাদক ফয়জুল হাকিম এক বিবৃতিতে নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন সংশোধনে পুলিশের দেয়া প্রস্তাবের কঠোর সমালোচনা করে বলেছেন, পুলিশের দেয়া প্রস্তাব গৃহীত হলে কথিত বন্দুকযুদ্ধ গণপিটুনি, ক্রসফায়ারের নামে সংঘটিত সকল বিচার বহির্ভূত হত্যার দায় থেকে পুলিশ মুক্তি পাবে।

বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, আইন নিজস্ব গতিতে যে চলে না তার বড় প্রমাণ নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন অকার্যকর হয়ে থাকা। সরকারের নির্দেশে এই আইন অকার্যকর থাকার ফলে সারাদেশে পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবি-যৌথবাহিনীর হেফাজতে বিরোধী রাজনৈতিক জোটের নেতাকর্মীদের উপর আটক অবস্থায় নির্যাতন, বিচার বহির্ভূত হত্যা-গুমের ঘটনা ঘটেই চলেছে। এখন এই সুযোগে পুলিশ আইন সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছে।

বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, ৫ জানুয়ারি ২০১৪ জনগণের অংশগ্রহণহীন ধাপ্পাবাজির নির্বাচনে গঠিত এক অনির্বাচিত সরকার-সংসদ এখন জনগণের ঘাড়ের উপর বসে আছে। সাম্রাজ্যবাদী ভারত এই অনির্বাচিত সরকারকে মদদ দিয়ে যাচ্ছে। দেশে আজ তাই জনগণের জীবনের নিরাপত্তা নেই, জীবিকার নিশ্চয়তা নেই। দেশে কোন ন্যায়বিচার নেই, বিপন্ন আজ জাতীয় স্বাধীনতা।

বিবৃতিতে নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন কার্যকরে সরকারকে বাধ্য করতে গণতান্ত্রিক শক্তির প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

 

সুত্র – https://www.facebook.com/faiezulhakim

 


আসামের কাছাড়ে মাওবাদী প্রশিক্ষণ শিবির –

kachar

 

সুত্র – http://samayikprasanga.in/epaper.php?pn=1


ভারতের গণযুদ্ধের লাল সংবাদ- ১২/০৩/২০১৫

1

-বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ নিরাপত্তা উপদেষ্টা কে বিজয় কুমার বলেছেন দেশে মাওবাদীদের সহিংসতা কমে এসেছে; ২০০৮, ২০০৯ ও ২০১০ সালে দেশে মাওবাদীদের হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা ছিল ১,০০০ ঘটেছিল যা এখন কমে এসেছে ৩০০ এ। এতে বোঝা যায় যে সহিংসতার পরিমাণ দুই তৃতীয়াংশ হ্রাস পেয়েছে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে মাওবাদীরা বিস্ময়কর কোন ঘটনা ঘটাতে অক্ষম। সরকার ছত্তিসগড় ও ঝাড়খণ্ডে মাওবাদী দমনে কঠোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে”।

-মাওবাদীর মৃতদেহ উদ্ধার

বৃহস্পতিবার বিহারের গয়া জেলার কোঠি থানাধীন কালাইয়া বাজার এলাকা থেকে জগলাল গঞ্জু নামে সিপিআই (মাওবাদী) এর এক এরিয়া কমান্ডা্রের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে মৃতদেহের শরীরে গুলির চিহ্ন দেখে বোঝা যায় তাকে গুলি করে মারা হয়েছে। পুলিশ আরো জানায় মৃতদেহের পাশে একটি পুস্তিকা পরে থাকতে দেখা যায় যেখানে তৃতীয় প্রস্তুতি কমিটি (TPC) মাওবাদীদের আরেকটি দলের ক্যাডার কুলদীপ যাদবকে হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে এই ঝত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

710c620f-5afe-4976-b828-fe0450a32f0ewallpaper1

-বুধবার সুকমা জেলায় এক নবনির্বাচিত পঞ্চায়েত প্রধান সহ একজন গ্রামবাসীকে খতম করেছে সিপিআই (মাওবাদী) এর সন্দেহভাজন ক্যাডাররা।

 Arms-and-ammunition

রাজ্যে পুলিশের শক্তি বৃদ্ধিতে উড়িষ্যা এসেম্বলি প্যানেলের পরিকল্পনা পেশ

  • সংখ্যার দিকে ভারতের রাজ্যগুলোর মধ্যে উড়িষ্যায় সবচেয়ে কমসংখ্যক পুলিশ থাকায় বৃহস্পতিবার সিভিল পুলিশের শক্তি বৃদ্ধিতে পঞ্চ বার্ষিকী পরিকল্পনার সুপারিশ করেছে উড়িষ্যার এসেম্বলি প্যানেল।

সূত্রঃ satp.org/ business-standard.com /thehindu.com