চিলিতে সরকারের বিভিন্ন সংস্কার নীতির বিরুদ্ধে হাজারো জনগণের বিক্ষোভ

Students march during a protest to demand Chilean President Sebastian Pinera's government to improve the public education quality, in Santiago, on April 11,2013.AFP PHOTO/MARTIN BERNETTI        (Photo credit should read MARTIN BERNETTI/AFP/Getty Images)

c

চিলিতে সরকারের বিভিন্ন সংস্কার নীতির বিরোধিতা করে বিক্ষোভ করেছে হাজার হাজার মানুষ।

বিক্ষোভে অংশ নেয় দেশটির শ্রমিক সংগঠন, শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সমাজকর্মীরা।

সরকারের শ্রমিক নীতি, শিক্ষা নীতি, মৎস্য নীতি এবং পেনশন পদ্ধতির সংস্কারের প্রতিবাদে বিক্ষোভের ডাক দেয়া হয়। বৃহস্পতিবার চিলির মধ্য প্রদেশের ওরিয়েন্ট এভিনিউয়ে এ বিক্ষোভ শুরু হয়ে পরে তা রাজধানীর সান্তিয়াগোর ৮টি এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষোভকারীরা আগুন জ্বালিয়ে রাস্তা বন্ধ করে দেয়ার চেষ্টা করে।

এছাড়াও ইউনিভার্সিটি অফ চিলির সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে সরকারবিরোধীরা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান নিক্ষেপ করে পুলিশ। এ সময় ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সুত্রঃ http://somoynews.tv/pages/details/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8B%E0%A6%AD


ভারতঃ ওঙ্কারেশ্বরের মানুষের ৩২দিনের জলসত্যাগ্রহের কি কোন গুরুত্ব আছে সরকারের কাছে?

khandwa-unmoved-by-police-crackdown-protesters-continue-to-observe-jal-satyagraha_040913112655

১১ এপ্রিল থেকে ১৩ মে টানা ৩২ দিন জলের মধ্যে দাঁড়িয়ে সত্যাগ্রহের করা পর প্রশাসনের আশ্বাসে জলসত্যাগ্রহ প্রত্যাহার করে নেয় মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়া জেলায় নর্মদার ধারের ঘোগলগাঁওয়ের জনা কুড়ি মানুষ । বিকল্প জায়গা দেওয়ার জন্য ২ মাসের সময় চেয়েছিল প্রশাসন। ১ মাসের বেশি সময় কেটে গেলেও এখনও সেই বিষয় তেমন কিছু শোনা যায়নি।

তাঁরা জলসত্যাগ্রহ করেছিলেন ওঙ্কারেশ্বর বাঁধের উচ্চতা বৃদ্ধির জেরে তাদের গ্রামের চাষের জমি ডুবে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ৪০০জন। আর সেই জলের মধ্যে দাঁড়িয়েই চলছিল তাঁদের জলসত্যাগ্রহ। সরকারের তেমন কোন  হেলদোল ছিল না। নর্মদা উপত্যকা উন্নয়ন পর্যদের এক কর্তার দাবি ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের তারা ক্ষতিপূরণ দিয়েছিলেন, সেই টাকা ও বিকল্প জমি না নিলে তাদের কী করার আছে। কিন্তু কৃষকদের অভিযোগ জমি দেওয়ার কথা বললেও সে জমি তাঁদের দেওয়া হয়নি। কয়েকদিন আগে সরকারের পক্ষ থেকে কিছু বিকল্প জমি উচ্ছেদ হওয়া গ্রামবাসীদের দেখান হয়। গ্রামবাসীদের অভিযোগ সেজমি চাষ যোগ্য নয়।

আজ পর্যন্ত ৩১ দিন ধরে প্রায় ২৪ ঘন্টা করে জলের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকায় অনেকেরই চর্মরোগ দেখা দিয়েছে। এর আগে ২০১২ সালে একই কারণে এই গ্রামের বাসিন্দারা জলসত্যাগ্রহ করেছিলেন।

( ছবি ndtv এর সৌজন্যে)

সুত্রঃ  http://satdin.in/?p=2309


ভারতঃ উড়িষ্যায় এক খ্রীস্টান যাজককে খতম করল মাওবাদীরা

csm_531318_48988b749b
মঙ্গলবার কালাহান্দি জেলার এম রামপুর থানাধীন পুইঝরি গ্রামে রমেশ মাঝি নামে এক খ্রীস্টান যাজককে হত্যা করেছে সিপিআই (মাওবাদী) এর ক্যাডাররা।
গ্রামের কাছে তেলেন সংরক্ষিত জঙ্গলে মাঝির মৃতদেহ পরে থাকতে দেখে স্থানীয় গ্রামবাসী। মঙ্গলবার রাতে পুলিশের গুপ্তচর সন্দেহে মাঝিকে মাওবাদীরা তার বাড়ি থেকে নিয়ে যায় ও গুলি করে হত্যা করে।
তার মৃতদেহের পাশে পরে থাকা পোস্টারে লেখা ছিল পুলিশের গুপ্তচর হিসেবে কাজ করার অপরাধে মাঝিকে প্রজা আদালতে (মাওবাদীদের ক্যাঙ্গারু আদালত)শাস্তি প্রদান করা হয়েছে

সুত্রঃ http://www.satp.org/satporgtp/detailed_news.asp?date1=6/18/2015&id=1#1


শিক্ষা ও প্রলেতারিও একনায়কত্বঃ রাসেল কে মাও এর জবাব

wpid-mao-big

চাংশায় রাখা তাঁর অভিভাষণে রাসেল কমিউনিজমের সপক্ষে অবস্থান নিলেও, শ্রমিক কৃষকের একনায়কত্বের বিরোধিতা করেছেন। তাঁর মতে কোনো রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ না করে বা কারোর স্বাধীনতার অধিকারকে খর্ব না করে, বরং বিত্তশালী শ্রেনিকে শিক্ষিত করে তোলার মধ্য দিয়ে তাদের চেতনার পরিবর্তন ঘটানো সম্ভব। রাসেলের এই বক্তব্য সম্পর্কে আমার মতামত কয়েকটি মাত্র শব্দের মাধ্যমে প্রকাশ করব। এবং তা হল এই যে, ‘তত্ত্বগতভাবে এই যুক্তি শুনতে খুব ভালো লাগলেও এটা আদৌ বাস্তবসম্মত নয়।’ কারণ, প্রথমত, শিক্ষার জন্য অর্থ সহ অন্যান্য নানান আনুষাঙ্গিক জিনিস প্রয়োজন। আর বর্তমান সময়ে অর্থের মালিকানা সম্পূর্ণভাবে পুঁজিপতিদের হাতে। বর্তমান সময়ে শিক্ষাব্যবস্থার দুটি অন্যতম গুরুপ্তপূর্ণ অঙ্গ, বিদ্যালয় এবং ছাপাখানা, এই দুইয়েরই নিয়ন্ত্রন রয়েছে পুঁজিপতিদের হাতে। এক কথায় বলতে গেলে বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা হল পুঁজিবাদী শিক্ষা ব্যবস্থা। যারা এই পুঁজিবাদী শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষিত হয়, পরবর্তীকালে শিক্ষকের ভূমিকা পালন করার সময় তারা তাদের পরবর্তী প্রজন্মকে খুব স্বাভাবিকভাবেই পুঁজিবাদী শিক্ষাতেই শিক্ষিত করে তোলে। আর এইভাবেই শিক্ষাব্যবস্থা পুরোপুরিভাবে থাকে পুঁজিবাদের নিয়ন্ত্রনে। পুজিবাদীরা তাদের পার্লামেন্টে নিজেদের সুবিধার্থে আইন তৈরি করে, সর্বহারার শ্রেনীস্বার্থকে খর্ব করে; এবং এই আইনকে প্রয়োগে নিয়ে যাওয়ার জন্য ও জবদরদস্তি সমাজের অন্য সমস্ত অংশের উপর চাপিয়ে দেওয়ার জন্য রয়েছে পুঁজিপতিদেরই ‘সরকার’; নিজেদের সুরক্ষার জন্য এবং সর্বহারার উপর শোষণ চালানোর জন্য পুঁজিপতিদের রয়েছে ‘পুলিশ’ ও ‘সৈন্যবাহিনী’; অর্থের চলাচল যাতে নির্বিঘ্নে হতে পারে, তার জন্য পুঁজিপতিদের রয়েছে নিজেদের ব্যাংক তাদের হাতে রয়েছে সামাজিক উৎপাদনের উপকরণগুলির মালিকানা, যার মাধ্যমে তারা উৎপাদনকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাই পুঁজিপতিরাই এই শিক্ষাব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করবে এবং যাতে সর্বহারার মতাদর্শ বিকাশ লাভ করতে না পারে, তার জন্য পুঁজিবাদী ব্যবস্থা্র সপক্ষে যতরকমভাবে সম্ভব, তারা প্রচার চালাবে। এরকম পরিস্থিতিতে কি আদৌ কারুর পক্ষে শিক্ষাব্যবস্থাকে সর্বহারা শ্রেনীর স্বার্থে ব্যবহার করা সম্ভব? সম্ভব নয়। তাই কমিউনিস্টদের কাছে রাজনৈতিক ক্ষমতা দখল করা ছাড়া আর দ্বিতীয় কোনো রাস্তা খোলা নেই।

দ্বিতীয়ত, শিক্ষার মাধ্যমে পুঁজিপতিদের চেতনার পরিবর্তন করাটা অসম্ভব। মনোবিজ্ঞান সংক্রান্ত জানা বোঝা এবং মানব সভ্যতার ইতিহাস অন্তত সেটাই বলে। শিক্ষার মাধ্যমে পুঁজিপতিদের শ্রেণীচেতনার পরিবর্তন ঘটানো যাবে ভাবলে ভুল করা হবে। শিক্ষাব্যবস্থার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ দুটি স্তম্ভ-বিদ্যালয় আর ছাপাখানা, এই দুটোই সম্পূর্ণভাবে পুঁজিপতিদের দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত। আর কারুর কাছে কয়েকটি বিদ্যালয় ও আনুষাংঙ্গিক কিছু বিষয়ের ও সংবাদপত্রের মালিকানা থাকলেও, তা দিয়ে কোনোভাবেই পুঁজিপতিদের মানসিকতা এতটুকুও পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। মনোবিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গিতেও এটা যেমন সত্য, তেমনই ইতিহাসের দিকে তাকালেও আমরা দেখব যে অতীতে কোনো সাম্রাজ্জ্যলোভী শাসক, সামরিক নেতা, কেউই স্বেচ্ছায় ইতিহাসের রঙ্গমঞ্চ ছেড়ে দেয়নি। বরং জনগণই বলপ্রয়োগের মাধ্যমে তাদের ক্ষমতার তখ্ত থেকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছে বারবার। প্রথম নেপোলিয়ন নিজেকে সম্রাট বলে ঘোষণা করে ব্যর্থ হন এবং পরে তাঁর স্হলাভিষিক্ত হন তৃতীয় নেপোলিয়ন। একইভাবে ইয়ুয়ান শিহ্-কাই এর পতনের পর ক্ষমতাসীন হন হুয়ান শি-হুই….তাহলে দেখা যাচ্ছে যে মনোবিজ্ঞান বা ঐতিহাসিক দৃস্টিভঙ্গি-দুটো থেকেই এই সিদ্ধান্তে পৌছানো যায় যে, শুধুমাত্র কিছু শিক্ষাগত উদ্যোগ নিয়ে পুঁজিবাদকে ধ্বংস করা সম্ভব নয়।

এছাড়া তৃতীয় আরেকটা কারন রয়েছে, এবং সেটাই সবথেকে বাস্তব কারন। যদি সমাজতন্ত্রে উত্তরণের জন্য আমরা শান্তিপূর্ণ পথ বেছে নিই, তাহলে সেটা অর্জন করতে অনেক সময় লেগে যাবে। ধরে নেওয়া যাক এক শতাব্দী লাগবে। তার মানে, এক শতাব্দী ধরে সর্বহারাশ্রেণী চরমভাবে শোষিত ও নিস্পেষিত হবে। তাহলে এরকম পরিস্থিতিতে আমাদের করণীয় কি? সমাজে সর্বহারারাই সংখ্যাগরিষ্ঠ। বুর্জোয়াদের তুলনায় সংখ্যায় তারা অনেক অনেকগুন বেশি। যদি হরে নিই যে মানবজাতির দুই-তৃতীয়াংশ হল সর্বহারা শ্রেনীর মানুষ, তাহলে পৃথিবীর দেড়শো কোটি জনসংখ্যার মধ্যে একশো কোটি (যদিও প্রকৃত সংখ্যাটা আদতে এর অনেক বেশি) হল সর্বহারা, শোষিত মানুষ। এবং এই একশো কোটি মানুষ এক শতাব্দী ধরে চরমভাবে শোষিত হবে বাকি এই এক তৃতীয়াংশ পুঁজিপতিদের দ্বারা। এটা কি করে মেনে নেওয়া যায়? সরবহারাশ্রেনী আজ এটা উপলব্ধি করছে যে তাদেরও সম্পদের মালিকানা পাওয়ার অধিকার রয়েছে। তারা এই শোষনের শৃঙ্খল চাইলেই ভেঙে ফেলতে পারে। বর্তমান শোষণমূলক সমাজব্যবস্থাকে তারা আর মেনে নিতে পারছে না এবং তারা সমাজতন্ত্রের দাবীতে ক্রমশ ঐক্যবদ্ধ হয়ে উঠেছে। এটাই বাস্তব পরিস্থিতি এবং কোনোভাবেই এটাকে অস্বীকার করা যায় না। আর যখনই আমরা এই বাস্তব পরিস্থিতি সম্বন্ধে সচেতন হয়ে উঠি, তখনই আমরা সেটাকে বদলানোর জন্য উদ্যোগ নিই। আর তাই আমার মনে হয়, যত সময় যাবে, রাশিয়া, তথা সমগ্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাডিকাল কমিউনিস্ট আন্দোলনগুলি আরো বেশি শক্তিশালী ও সংগঠিত হয়ে উঠবে। এটাই স্বাভাবিক পরিণতি।

নৈরাজ্যবাদ সম্পর্কে আমরা আরো একটা বক্তব্য রয়েছে। এবং সেটা শুধুমাত্র এই নয় যে, ক্ষমতার প্রয়োগ ও সংগঠনবিহীন কোনো সমাজের অস্তিত্ব থাকা অসম্ভব। আমি কেবলমাত্র এই ধরনের কোন সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চাওয়ার ক্ষেত্রে বাস্তব সীমাবদ্ধতাগুলিকে চিহ্নিত করার চেষ্টা করেছি….এতক্ষণ যা কিছু বললাম, তা থেকে এই সিদ্ধান্তেই উপনীত হওয়া যায় যে নৈরাজ্যবাদ, সম্পূর্ণ উদারনীতির অনুশীলন, বা সর্বব্যাপী গনতন্ত্র, প্রভৃতি বিষয়গুলো তত্তগতভাবে শুনতে খুব ভালো লাগলেও, কোনোভাবেই এগুলো বাস্তবসম্মত নয়।
                                                         
   [প্রকাশিত: নভেম্বর ১৯২০-জানুয়ারি ১৯২১। marxists.org থেকে  সংগৃহীত, অনুবাদক- সন্মিত]

সুত্রঃ  https://usdfeimuhurte.wordpress.com/2015/06/12/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%93-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%93-%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%BE/


ভারতঃ অধ্যাপক সাইবাবাকে বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার অনুমতি দিল বোম্বে হাইকোর্ট

gn_saibaba_20150518.jpg

মাওবাদীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার সন্দেহে জেলবন্দি দিল্লী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জিএন সাইবাবাকে বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর অনুমতি বুধবার দিল বোম্বে হাইকোর্ট। এর আগে সাইবাবার তরফে আদালতকে জানান হয় জেলে তাঁর কোন চিকিৎসা সম্ভব নয়।

আদালতকে গত সপ্তাহেই সংবাদপত্রের রিপোর্টকে উল্লেখ করে পূর্ণিমা উপাধ্যায়ে নামে এক  মহিলার  আদালতে পাঠানো চিঠিকে গুরুত্ব দিয়ে সাইবাবার মেডিক্যাল রিপোর্ট সরকারের কাছে চেয়ে পাঠায় বোম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিতারপতি মোহিত শা ও একে মেননের ডিভিশন বেঞ্চ।

গত বছর মে মাসে দিল্লির ফ্ল্যাট  থেকে কার্যত অপহরণের কায়দায় ৯০ শতাংশ শারীরিক প্রতিবন্ধী সাইবাবাকে  গ্রেফতার করে মহারাষ্ট্রের পুলিস। এর পর তাঁকে রাখা হয়েছে নাগপুরের কুখ্যাত আন্ডা সেলে। সাইবাবার মুক্তির দাবিতে সরব হয়েছেন বহু বিশিষ্টজন। কিন্তু সারাদেশে অসংখ্য মানুষ বিনা বিচারে বা জামিনের অর্থ জোগাড় করতে না পেরে জেলেই থাকতে বাধ্য হচ্ছেন।

সুত্রঃ http://satdin.in/?p=2258